অত্যাধিক মেদবহুল চেহারা কারোরই পছন্দ নয়। ভুঁড়ি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিজেদের ইচ্ছেগুলো যেন নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়! নিজের পছন্দমত পোশাক পরা যায় না, হাঁটা-চলাতেও আসে পরিবর্তন। অ্যাবডোমিনাল ওবেসিটি যত বৃদ্ধি পায়, ততই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোমরে ব্যথা, আর্থারাইটিস এরকম বহু রোগ দেখা দেয়।
তাই এই সব থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই জিমের দোরগোড়ায় পৌঁছায়। খাবারেও থাকে বেশ সীমাবদ্ধতা। তবে অত্যাধিক ভুঁড়ি কমানোর জন্য আপনাকে জিমে যেতে হবে না! ঘরোয়া বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করলেই ভুঁড়ি কমে যাবে। আপনি ফিরে পাবেন সেই আগের চেহারা! এর জন্য কি করতে হবে দেখে নিন।
যোগাসন
যোগাসন এক অতি সুঅভ্যাস। জিমে না গিয়ে অতি সহজেই বাড়িতে, সহজ কিছু যোগাসন করে ভুঁড়ি কমানো যাবে । নৌকাসন, বালাসন, সর্বাঙ্গসন এরকম যোগাসন যদি রোজ করা যায়, তাহলে ভুঁড়ি কমবে।
আদা চা
বাঙালি বরাবরই চা খেতে খুবই ভালোবাসে। এই চা খেয়েই কমাতে পারবে সে তার ভুঁড়ি। আদা চা রোজ খেলে ওজন কমতে পারে। এটি পেটের চর্বি গলিয়ে দেয়।
লেবু জল
অনেক সময় বদহজমের কারণে ভুঁড়ি বেড়ে যেতে পারে। সেই কারণে রোজ সকালে অল্প গরম জলে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে রোজ খেলে, হজম যেমন ভালো হবে সেরকম ভুঁড়ি কমে আসবে।
ত্রিফলার গুঁড়ো
ওজন কমানোর অন্যতম হাতিয়ার হল এই ত্রিফলা, যা আমলকি, হরিতকি এবং বয়রার সংমিশ্রণে গঠিত হয়। এটি মেদ ঝড়াতে সাহায্য করে।