খাবারের সাথে স্যালাড হিসেবে হোক কিংবা জলখাবারের ফল হিসেবে; শসার জুরি মেলা ভার। বহুগুণ সম্পন্ন শসা খেতে ডাক্তারাও পরামর্শ দেয় অনেক সময়। শশাতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, তাই গরমকালে দেহ ও ত্বক হাইড্রেট রাখতে শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এছাড়া শসাতে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন কে এবং সি যা আমাদের ত্বক, পেট, চুল সর্বোপরি স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এত বহুগুণ সম্পন্ন একটি ফল, যা অনেকেরই ডেইলি রুটিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে পড়ে। প্রত্যেককেই বাধ্য হয়ে বাজার থেকে শসা কিনে আনতে হয়। অনেক সময় বাজারে শশা অত্যাধিক দামি বিক্রি হয়, আবার কখনোবা বাজে শশাও বিক্রেতারা গছিয়ে দেয়! তাই অনেকেরই ইচ্ছা থাকে বাড়িতে এক টুকরো জমিতে শসা চাষ করতে। তাই আজ এই প্রতিবেদনে দেখে নিন কিভাবে বাড়িতেই শসার ফলন করতে পারবেন।
১) প্রথমে একটি সিমেন্টের বস্তা নিয়ে তাতে দোঁয়াশ মাটি এবং জৈব সার খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এই প্রকার মাটিতে শসা খুব ভালো হয়।
২) বাজার থেকে একটু ভালো জাতের শশার বীজ কিনে এনে, সেগুলি মাটির ভেতর দিক করে পুঁতে দিতে হবে।
৩) বীজগুলিতে প্রতিদিন জল দিতে হবে। দেখা যাবে ৭ থেকে ৮ দিনের মাথায় ছোট ছোট চারা গাছ বেরিয়েছে। এই চারা গাছগুলি প্রথম ১৫ থেকে ২০ দিন খুবই যত্নের মধ্যে রাখতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল,রোদ ,আলো, বাতাস সব কিছুই দিতে হবে চারাগাছ গুলিকেগুলিকে।
২) বাজার থেকে একটু ভালো জাতের শশার বীজ কিনে এনে, সেগুলি মাটির ভেতর দিক করে পুঁতে দিতে হবে।
৩) বীজগুলিতে প্রতিদিন জল দিতে হবে। দেখা যাবে ৭ থেকে ৮ দিনের মাথায় ছোট ছোট চারা গাছ বেরিয়েছে। এই চারা গাছগুলি প্রথম ১৫ থেকে ২০ দিন খুবই যত্নের মধ্যে রাখতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল,রোদ ,আলো, বাতাস সব কিছুই দিতে হবে চারাগাছ গুলিকেগুলিকে।
৪) শসার ফলন বৃদ্ধি করতে জৈব সার হিসেবে জিংক, কপার, সালফেট, ফসফরাস প্রভৃতি চারা গাছের গোড়াতে দিতে হবে।
৫) শশা যেহেতু একটি লতানে গাছ, তাই গাছ বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথেই বাঁশ ও সুতো দিয়ে মাচা তৈরি করে দিতে হবে।
৬) ৫০ দিনের মাথায় গাছগুলিতে পুরোপুরি ফলন আসবে।
৬) ৫০ দিনের মাথায় গাছগুলিতে পুরোপুরি ফলন আসবে।
Disclaimer: এগুলি ছাড়াও কোন ভিন্ন পদ্ধতি থাকতে পারে, যা ব্যক্তি বিশেষে সম্পূর্ণ আলাদা। প্রতিবেদনটি কৃষিবিদদের পরামর্শ অনুযায়ী লেখা।