চিলি চিকেন, চাউমিন হোক কিংবা মিক্সড ভেজিটেবিল; সব কিছুতেই ক্যাপসিকামের জুড়ি মেলা ভার। নিরামিষ আমিষ সব রান্নাতেই ক্যাপসিকাম কিন্তু ব্যবহার করা হয়েই থাকে। এছাড়া বাজারে ক্যাপসিকাম এর দামও বেশ চড়া। আবার সব সবজিওয়ালাদের কাছে ক্যাপসিকাম পাওয়া যায় না। যে কোন সবজিতেই এক টুকরো ক্যাপসিকাম দিলে, তার স্বাদ যেন বেড়ে যায়। তাই বাজারের অপেক্ষা না করে, যদি এই ক্যাপসিকাম গাছ বাড়িতেই বসানো যায় তাহলে কেমন হবে!
বাজার থেকে ক্যাপসিকামের বীজ কিনে আনতে হবে, এরপর সেটি বেলে মাটি বা দোঁয়াশ মাটিতে পুঁতে দিতে হবে। তবে মাটিতে পোঁতার আগে মাটি ভালো করে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে এবং বীজ সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এছাড়া বীজ পোঁতার আগে ওই মাটির সাথে গোবর সার মিশিয়ে নিলে ফলন খুব ভালো হবে। ক্যাপসিকাম গাছ বড় হলে যখন তাতে ক্যাপসিকাম ধরবে, তার ওজনে গাছ হেলে পরে। সেক্ষেত্রে একটি লাঠি দিয়ে গাছটিকে ঠেকা দিতে হবে। এরপর ক্যাপসিকাম বড় হতেই গাছে পোকামাকড়ও লাগতে পারে, সেক্ষেত্রে সাবান গুঁড়োর জল গাছের পাতায় দেওয়া যেতে পারে। চারা গাছ বেরোনোর দু থেকে চার মাসের মধ্যেই ভালো ফলন হতে শুরু করবে।