ব্রণের সমস্যা কম-বেশি সবারই হয়ে থাকে। কোনো কারণে আমাদের ত্বকের সেবাসিয়াস গ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেবাম নিঃসরণে বাধা পায়। তখনই সেবাম ভিতরে জমে ফুলে ওঠে, আর ব্রণর জন্ম হয়। ব্রণ যদি প্রাথমিক অবস্থায় থাকে, তাহলে খাবারদাবারের মাধ্যমেই তা সারিয়ে তোলা যায়।
জলপাই শরীরে তেলের ভারসাম্য রক্ষা করে। ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনে তো বটেই, সঙ্গে এর তেল ত্বকে শোষিত হয় রোমকূপের মুখ বন্ধ না করেই। কাজেই ভিতরের স্বেদ, ঘাম সবই বেরিয়ে আসার সুযোগ পায়।
রক্তের অতিরিক্ত টক্সিন বের করে শরীরকে পরিষ্কার রাখার কাজ করে লেবু। এর সাইট্রিক অ্যাসিড লিভারকে সক্রিয় রাখে। হজমশক্তি বাড়ায়। ফলে তেল-মশলাদার খাবারের আধিক্যে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমে সহজেই।
দুগ্ধজাতীয় খাবার খাওয়ার সময় চেষ্টা করুন তা যেন ডাবল টোনড ও কম ফ্যাটযুক্ত হয়। এতে শরীরে ঘি-মাখনের তেল কম প্রবেশ করে।
নিয়ম মেনে জল পান করুন। অতিরিক্ত জল পান যেমন উপকারী নয়, তেমনই শরীর তার দরকারি জল না পেলে অপ্রয়োজনীয় ময়লা সরাতে পারে না। তাই নিয়ম মেনে জল পান ব্রণ কমানোর সহজতম পন্থার মধ্যে এটি অন্যতম।
শরীরের টক্সিন দূর করা থেকে শরীরে অপকারী ব্যকটিরিয়ার সঙ্গে লড়াই- সব কিছুতেই টক দইকে রাখুন সঙ্গে। মৃতকোষ সরিয়ে ত্বকের কোষে জল সরবরাহ করে তাকে সুস্থ ও তাজা রাখতে সাহায্য করে টক দই।