চুলের কোমলতা ধরে রাখতে দারুণ কাজের এই উপাদানটি। দুই টেবিল চামচ মেয়োনিজ নিন। পুরো চুলে ভালো করে মেয়োনিজ লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা বা আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। চুল খুব সহজেই নরম হয়ে যাবে। চাইলে মেয়োনিজের সাথে দই ও মিশিয়ে নিতে পারেন।
ডিমের সাদা অংশ কমাতে পারে চুলের খসখসে ভাব। এজন্য আপনার দরকার একটি ডিমের সাদা অংশ। একটি ডিমের সাদা অংশ খুব ভালো করে ফেটে নিন। এর সাথে সামান্য কুসুম গরম জল মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণ মাথার স্ক্যাল্পে ভালো করে লাগিয়ে নিন। আধা ঘণ্টার মতো এই মিশ্রণ মাথায় রাখুন। এরপর চুল ধুয়ে নিন।
প্রাকৃতিক এই উপাদান চুলের যত্নে অতুলনীয় ভূমিকা রাখে। সামান্য এলোভেরা জেল আপনার চুলকে মজবুত ও কোমল রাখবে। ৩ টেবিল চামচ এলোভেরা জেলের সাথে পরিমাণমতো যেকোন তেল মিশিয়ে নিন। এরপর তা পুরো চুলে লাগিয়ে নিন। চাইলে রাত্রে এই মিশ্রণ লাগিয়ে পরের দিন শ্যাম্পু করতে পারেন।
পাঁকা কলা স্ম্যাশ করে তা মাথার তালু ও চুলে লাগিয়ে নিতে পারেন। চুলের খসখসে ভাব দশ পনেরো মিনিটের ভেতর দূর হবে। কলার মাঝে থাকা পুষ্টি উপাদান চুলকে নরম করার পাশাপাশি ভেতর থেকে মজবুতও করবে।
আমন্ড অয়েল চুলের যত্নে অবদান রেখে আসছে। চুলে পুষ্টি যোগানোর পাশাপাশি চুলকে নরম ও মোলায়েম করবে আমন্ড অয়েল। আমন্ড অয়েলের সাথে কোনো কিছু না মিশালেও চলবে। সরাসরি তেল চুলে লাগিয়ে নিন।